বহুব্রীহি | Bahuvrihi Samas In Bengali Grammar

বহুব্রীহি | Bahuvrihi Samas In Bengali Grammar Notes to each chapter is provided in the list so that you can easily browse throughout different chapter বহুব্রীহি | Bahuvrihi Samas In Bengali Grammar and select needs one.

বহুব্রীহি | Bahuvrihi Samas In Bengali Grammar

Join Telegram channel

These Grammar are part of SCERT Syllabus. Here we have given বহুব্রীহি | Bahuvrihi Samas In Bengali Grammar, You can practice these here.

SEBA Class 9 Bengali Medium Solutions

SEBA Class 10 Bengali Medium Solutions

বহুব্রীহি

সংজ্ঞা – যে সমাসের সমস্যমান পদের অর্থ প্রতীয়মান না হয়ে বিশেষ অর্থকে বহন করে, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন—

নীল কণ্ঠ যাঁর = নীলকণ্ঠ। নীলকণ্ঠ বলতে যার কণ্ঠ নীল রঙের তাকে না বুঝিয়ে পৃথিবীর হলাহল ধারণকারী মহাদেবকে বোঝায়।

ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদ বিশেষ্য এবং পরপদও বিশেষ্য এবং এদের কোনো একটি পদ ‘এ’ বা ‘তে’ বিভক্তিযুক্ত হয়, তাকে ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন— বীণা পাণিতে যাঁর = বীণাপাণি।

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হয় এবং দুটি পদের বিভক্তি সমান হয়, তাকে বলে সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস। যেমন—বিশাল অক্ষি যাহার (স্ত্রী) = বিশালাক্ষী।

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসে ব্যাসবাক্যের মধ্যস্থিত পদটি লুপ্ত হয়ে যায়, তাকে বলে মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাস। এই সমাসে একটি ‘উপমান’ পদ থাকে, তাই একে উপমাবাচক বহুব্রীহি সমাস বলা হয়। যেমন— শশীর ন্যায় মুখ যাহার = শশীমুখী।

ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসে একই শব্দের পুনরুক্তি দ্বারা একই প্রকার ক্রিয়া করা বোঝায়, তাকে বলে ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস। যেমন— 

হাতে হাতে যে যুদ্ধ = হাতাহাতি।

নঞর্থক বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসের পূর্বপদ নঞর্থক অর্থাৎ না-বাচক হয়, তাকে নঞর্থক বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন—

নাই প্রাণ যার = নিষ্প্রাণ। 

নাই শরম যার = বেশরম।

সহার্থক বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসে সমাসবদ্ধ পদের পূর্বে ‘সহিত’ বোঝানোর জন্য ‘স’ শব্দটি পূর্বে বসে, তাকে সহার্থক বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন—

লজ্জার সহিত বর্তমান = সলজ্জ।

অলুক্ বহুব্রীহি সমাস — যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লুপ্ত হয় না, তাকে অলুক্ বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন—

হাতে ছড়ি যার = ছড়িহাতে।

নিত্য সমাস — যে সমাসে সমস্যমান পদগুলি নিত্য বা সর্বদা সমাসবদ্ধ থাকে অর্থাৎ যার ব্যাসবাক্য হয় না, ব্যাসবাক্যের জন্য সমার্থক কোনো পদের সাহায্য নিতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমন—

অন্য দেশ = দেশান্তর।

উদাহরণ –

মহাশয় = মহান্ আশয় যাঁর। [বহুব্রীহি]

রত্নাকার = রত্নের আকর। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

কুম্ভকার = কুম্ভ করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

ডাকাবুকো = ডাকাতের বুকের ন্যায় বুক যাহার [মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি]

‘চালাকচতুর = যিনিই চালাক, তিনিই চতুর। [কর্মধারয়]

তেপান্তর = তে (তিন) পান্তরের (প্রান্তরের) সমাহার। [সমাহার দ্বিগু]

উপবন = বনের সদৃশ। [অব্যয়ীভাব]

দ্বারলগ্নকর্ণ = দ্বারে লগ্ন [অধিকরণ তৎপুরুষ,] দ্বারে লগ্ন কর্ণ যাহার। [বহুব্রীহি]

অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া = অন্ত্য যে ইষ্টি [কর্মধারয়], অন্ত্যেষ্টি-সংক্রান্ত ক্রিয়া। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

শকুন্তলাবণ্য = শকুন্তের লাবণ্য। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

কর্তাব্যক্তি = কর্তা যে ব্যক্তি। [কর্মধারয়]

গুষ্টিসুখ = গুষ্টির সুখ। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

অ-থই = নেই থই যাহার। [নঞ তৎপুরুষ]

বিকচকেতকী = বিকচ যে কেতকী [কর্মধারয়]

মীনসন্তান = মীনের সন্তান [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

ফরিয়াদ-তকলিফ = ফরিয়াদ ও তকলিফ। [দ্বন্দ্ব]

শিশুদৃষ্টি = শিশুর দৃষ্টি। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

ক্রন্দনধ্বনি = ক্রন্দনের ধ্বনি। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ] ; ক্রন্দন জনিত ধ্বনি [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

পদ্মখী = পদ্মের ন্যায় মুখ যে নারীর। [বহুব্রীহি]

যজ্ঞঘোড়া = যজ্ঞের নিমিত্ত ঘোড়া। [নিমিত্ত তৎপুরুষ]

তপোবন-বিরুদ্ধ = তপের নিমিত্ত বন [নিমিত্ত তৎপুরুষ], তার বিরুদ্ধ। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ] 

নামাঙ্কিত = নাম দ্বারা অঙ্কিত। [করণ তৎপুরুষ]

ভাণ্ডারঘর = ভাণ্ডারের নিমিত্ত ঘর। [নিমিত্ত তৎপুরুষ]

নিরুপমা = নাই উপমা যে নারীর। [নঞ বহুব্রীহি]

অশ্বারোহী = অশ্বে আরোহণ করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

স্থানান্তরে = অন্য স্থান [নিত্য সমাস], তাহাতে [অধিকরণ তৎপুরুষ]

খেয়া-তরী = খেয়া বহিবার তরী। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

রাজভৃত্য = রাজার ভৃত্য। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

পঞ্চমুখ = পঞ্চ মুখ যার। [বহুব্রীহি]

স্নেহরস = স্নেহ জাত রস। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

অভ্রান্ত = নয় ভ্রান্ত [নঞ তৎপুরুষ]

দিবারাত্রি = দিবা ও রাত্রি। [দ্বন্দ্ব]

শ্রুতিগোচর = শ্রুতি দ্বারা গোচর। [করণ তৎপুরুষ]

অসন্তোষ = নয় সন্তোষ [নঞ তৎপুরুষ]

উচ্ছিষ্টভোজী = উচ্ছিষ্ট ভোজন করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

আপাদমস্তক = পদ হইতে মস্তক পর্যন্ত। [অব্যয়ীভাব]

মহাবীর = মহা যে বীর। [কর্মধারয়]

বিস্ময়াপন্ন = বিস্ময়কে আপন্ন। [কর্ম তৎপুরুষ] ; বিস্ময় দ্বারা আপন্ন। [করণ তৎপুরুষ]

খনিজ = খনিতে জাত যাহা। [উপপদ তৎপুরুষ]

প্রশ্নকর্তা = প্রশ্ন করেন যিনি। [উপপদ তৎপুরুষ]

কথাবার্তা = কথা ও বার্তা। [দ্বন্দ্ব]

নিরুপমা = নাই উপমা যে নারীর। [বহুব্রীহি]

বাসরবিজয়ী = বাসরকে জয় করিয়াছেন যিনি। [উপপদ তৎপুরুষ]

সিংহাসন = সিংহ চিহ্নিত আসন। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

নিমাইকাকা = যিনি নিমাই তিনিই কাকা। [কর্মধারয়]

সাকিনঠিকানা = সাকিন ও ঠিকানা [দ্বন্দ্ব]

আশালতা = আশা রূপ লতা। [রূপক কর্মধারয়]

অনির্বচনীয় = নয় নির্বচনীয়। [নঞ তৎপুরুষ]

অনুগ্রহ = গ্রহের (গ্রহণের) যোগ্য। [অব্যয়ীভাব]

নরকগামী = নরকে গমন করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

রাজর্ষি = যিনি রাজা, তিনিই ঋষি। [কর্মধারয় ]

ইচ্ছাশক্তি = ইচ্ছা চালিত শক্তি। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয় ]

অট্টহাস্য = অট্ট যে হাস্য। [কর্মধারয়]

আগাগোড়া = আগা থেকে গোড়া। [অপাদান তৎপুরুষ]

ছাত্রদশা ছাত্রের দশা। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

বেকসুর = নাই কসুর যার। [নঞথক বহুব্রীহি

মেঘে ঢাকা = মেঘ দ্বারা ঢাকা [অলুক্ তৎপুরুষ]

নবরত্ন = নব রত্নের সমাহার [দ্বিগু]

মিঠেকড়া = মিঠে অথচ কড়া। [কর্মধারয়]

কুন্দ শুভ্র = কুন্দের ন্যায় শুভ্র [উপমান কর্মধারয়]

পুরুষসিংহ = পুরুষ সিংহের ন্যায়। [উপমিত কর্মধারয়]

চন্দ্রশেখর = চন্দ্র শিখরে যাঁর। [বহুব্রীহি]

মনমাঝি = মন রূপ মাঝি। [রূপক কর্মধারয়]

ছা-পোষা = ছা পোষে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

অভ্রান্ত = নয় ভ্রান্ত [নঞ তৎপুরুষ]

মেঘে-ঢাকা = মেঘ দ্বারা ঢাকা। [অলুক করণ তৎপুরুষ]

অট্টহাস্য = অট্ট যে হাস্য। [কর্মধারয়]

উচ্ছিষ্টভোজী = উচ্ছিষ্ট ভোজন করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

সাকিনঠিকানা = সাকিন ও ঠিকানা। [দ্বন্দ্ব]

আপাদমস্তক = পদ হইতে মস্তক পর্যন্ত। [অব্যয়ীভাব

রাজবিদ্রোহী = রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে যে [উপপদ তৎপুরুষ]

নরকগামী = নরকে গামী। [অধিকরণ তৎপুরুষ] নরকে গমন করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

মৃত্যুভয় = মৃত্যু হইতে ভয়। [অপাদান তৎপুরুষ]

অসন্তোষের = নাই সন্তোষ [নঞ তৎপুরুষ] নাই সন্তোষ এর। [সম্বন্ধ তৎ]

ক্রোধে = ক্রোধ দ্বারা [করণ তৎপুরুষ]

অন্যায় = নয় ন্যায়। [নঞ তৎপুরুষ]

কাগজ কলমের = কাগজ ও কলম। [দ্বন্দ্ব] কাগজ কলম এর। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

দৈন্যপীড়িত = দৈন্য দ্বারা পীড়িত [করণ তৎপুরুষ]

অশ্বত্থবিদীর্ণ = অশ্বত্থ দ্বারা বিদীর্ণ [করণ তৎপুরুষ]

বুড়োমানুষের = বুড়ো যে মানুষ। [কর্মধারয়] তার [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

বাসবত্রাস = বাসবের ত্রাস। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

নীলাভ = নীল ইভ। উপমান [কর্মধারয়]

তরঙ্গপ্রপাত = তরঙ্গের প্রপাত। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

বড়োবৌ = বড়ো যে বৌ। [কর্মধারয়]

শরশয্যা = শর দ্বারা নির্মিত শয্যা [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

অভ্রান্ত = নয় ভ্রান্ত [নঞ তৎপুরুষ]

ভব-পারাবার = ভব রূপ পারাবার। [রূপক কর্মধারয়]

বিস্ময়াপন্ন = বিস্ময় দ্বারা আপন্ন [করণ তৎপুরুষ]

ইচ্ছাশক্তি = ইচ্ছার রূপ শক্তি [রূপক কর্মধারয়]

অভ্রভেদী = অভ্র ভেদ করে যা [উপপদ তৎপুরুষ]

জোয়ার = ভাঁটা জোয়ার ও ভাঁটা। [দ্বন্দ্ব]

আলুসেদ্ধ = সেদ্ধ যে আলু। [কর্ম কর্মধারয়]

দশানন = দশ আনন যার। [বহুব্রীহি]

শূলপাণি = শূল পাণিতে যাঁর। [বহুব্রীহি]

বজ্রগম্ভীর = বজ্রের ন্যায় গম্ভীর [উপমান কর্মধারয়]

ফি-বছর = বছর বছর। [অব্যয়ীভাব

স্বর্গভ্রষ্ট = স্বর্গ থেকে ভ্রষ্ট [অপাদান তৎপুরুষ]

দা-কাটা = দা দিয়ে কাটা [করণ তৎপুরুষ]

বীণাপাণি = বীণা পাণিতে যাঁর। [বহুব্রীহি]

লোকজন = লোক জন। [দ্বন্দ্ব]

মন গড়া = মন দ্বারা গড়া। [করণ তৎপুরুষ]

রাজপথ = পথের রাজা। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

মিশকালো = মিশির মত কালো [উপমান কর্মধারয়]

মন্বন্তর = অন্য মনু। [নিত্য সমাস]

উপবন = বনের সদৃশ [অব্যয়ীভাব]

পঞ্চপাণ্ডব = পঞ্চ পাণ্ডবের সমাহার। [দ্বিগু]

সপ্তশতী = সপ্ত শতের সমাহার [দ্বিগু]

ফরিয়াদ-তকলিফ = ফরিয়াদ ও তকলিফ। [দ্বন্দ্ব সমাস]

স্থিতপ্রজ্ঞ = স্থিত আছে প্রজ্ঞা যার। [বহুব্রীহি]

জট পাকানো = জটকে পাকানো। [করণ তৎপুরুষ]

হাঁ-করা = হাঁ করে থাকে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

রাজ্যচ্যুত = রাজ্য থেকে চ্যুত। [অপাদান তৎপুরুষ]

গায়েহলুদ = গায়ে হলুদ দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে। [অনুষ্ঠানবাচক অলুক বহুব্রীহি]

লাঠালাঠি = লাঠিতে লাঠিতে যে যুদ্ধ। [ব্যতিহার বহুব্রীহি]

বটবৃক্ষ = বট নামক বৃক্ষ [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

প্রতিবাদ = বাদের বিপরীত [অব্যয়ীভাব]

অনশন = নয় অশন। [নঞ তৎপুরুষ]

কৃদন্ত = কৃৎ অন্তে যার। [বহুব্রীহি]

বৃষ্টিধৌত = বৃষ্টি দ্বারা ধৌত। [করণ তৎপুরুষ]

অণুবীক্ষণ = অণুকে বীক্ষণ। [কর্ম তৎপুরুষ]

সঙ্গীহীন = সঙ্গী দ্বারা হীন। [করণ তৎপুরুষ]

দেশাচার = দেশে প্রচলিত আচার। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

বৃহস্পতি = বৃহৎ যে পতি [কর্মধারয়]

হাতাহাতি = হাতে হাতে যে যুদ্ধ [ব্যতিহার বহুব্রীহি]

দৈন্যপীড়িত = দৈন্য দ্বারা পীড়িত। [করণ তৎপুরুষ]

পদ্মমুখী =পদ্মের ন্যায় মুখ যার (স্ত্রী) [বহুব্রীহি]

মনোবেড়ী = মনঃ রূপ বেড়ী। [রূপক কর্মধারয়]

পঙ্কজ = পঙ্কে জন্মে যা [উপপদ তৎপুরুষ]

দিনভর = দিন ব্যাপিয়া [নিত্য সমাস]

স্থানান্তরে = অন্য স্থান। [নিত্য সমাস], সেখানে।

কথামৃত = কথা অমৃতের ন্যায়। [উপমিত কর্মধারয়]

বেসামাল = নয় সামাল। [নঞ্ তৎপুরুষ]

আইনসঙ্গত = আইন দ্বারা সঙ্গত। [করণ তৎপুরুষ]

যথাবিধি = বিধিকে অতিক্রম না করে। [অব্যয়ীভাব

একমাত্র = কেবল এক। [নিত্য সমাস]

সাবধান = অবধানের সাথে বর্তমান। [সহার্থক বহুব্রীহি ]

কৌতূহলাক্রান্ত = কৌতূহল দ্বারা আক্রান্ত [করণ তৎপুরুষ]

সপ্তদশ = সপ্ত অধিক দশ। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

রাষ্ট্রপতি = রাষ্ট্রের পতি। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

সত্যবাদী = সত্য বলে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

দলপতি = দলের পতি। [সম্বন্ধ তৎপুরুষ]

গোমুখ = গো-এর মুখের ন্যায় মুখ যার। [মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি ]

খরদূষণ = খর দূষণ। [দ্বন্দ্ব]

বরদ = বর দেন যিনি। [উপপদ তৎপুরুষ]

করপল্লব = কর পল্লবের ন্যায় [উপমিত কর্মধারয়

সপত্নী = সমান পতি যাদের। [বহুব্রীহি ]

সুপ্তোত্থিত = পূর্বে সুপ্ত পরে উত্থিত। [কর্মধারয়]

এণাক্ষী = এণ-এর অক্ষির ন্যায় অক্ষি যার (স্ত্রী)। [মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি ]

পঞ্চদশ = পঞ্চ অধিক দশ। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়

মধুপ = মধু পান করে যে। [উপপদ তৎপুরুষ]

রূপান্তর = অন্য রূপ। [নিত্য]

জীবনবীমা = জীবন নাশের আশঙ্কায় বীমা। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

ভূতপূর্ব = পূর্বে ভূত। [অধিকরণ তৎপুরুষ]

শুদ্ধব্রত = শুদ্ধ ব্রত যার। [বহুব্রীহি]

তুষারশুভ্র = তুষারের ন্যায় শুভ্র। [উপমান কর্মধারয়]

চিরবসন্ত = চিরকাল ব্যাপিয়া বসন্ত। [কর্ম তৎপুরুষ]

জামাইষষ্ঠী = জামাইয়ের কল্যাণার্থে ষষ্ঠী। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

এককড়ি = এক কড়ি বিনিময়ে ক্রীত [দ্বিগু]

ক্ষুরধার = ক্ষুরের ন্যায় ধার [উপমান কর্মধারয়]

শতকরা = প্রতি শত। [নিত্য]

আনাড়ী = নেই নাড়ী জ্ঞান যার। [নঞ্ বহুব্রীহি]

সারাৎসার = সার থেকে সার। [অলুক্ অপাদান তৎপুরুষ]

ষোড়শ = ষট্ অধিক দশ। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

অহোরাত্র = অহঃ ও রাত্রি [দ্বন্দ্ব]

নিরুপমা = নাই উপমা যার (স্ত্রী)। [নঞ বহুব্রীহি]

যন্ত্রতত্ত্ব = যন্ত্র বিষয়ক তত্ত্ব। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

শক্তিসাগর = শক্তি রূপ সাগর। [রূপক কর্মধারয়]

নিরপেক্ষ = নয় অপেক্ষ। [নঞ তৎপুরুষ]

দম্পতি = জায়া ও পতি। [দ্বন্দ্ব সমাস]

যন্ত্রতত্ত্ব = যন্ত্র বিষয়ক তত্ত্ব। [মধ্যপদলোপী কর্মধারয়]

শক্তিসাগর = শক্তি রূপ সাগর। [রূপক কর্মধারয়]

নিরপেক্ষ = নয় অপেক্ষ। [নঞ তৎপুরুষ]

দম্পতি = জায়া ও পতি। [দ্বন্দ্ব সমাস]

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top